শেখ হাসিনার সাথে ইউনুসের সমযোতা! ইলিয়াস পিনাকীর ঘুম হারাম।আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় ক্ষমতায় আসবে আওয়ামিলীগ



দীর্ঘ পরিকল্পনার পর শেখ হাসিনা সরকার কে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করে তৎকালীন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল জামাত, বিএনপি,গণ অধিকার পরিষদ সহ অন্যান্য জঙ্গি সংঘটন। 

১০ হাজার সদস্যের একটা জঙ্গি বাহিনী তৈরী করা হয়েছে অস্র আনা হয়েছে পাকিস্তান থেকে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যে এক নতুন মোড় এসেছে, যেখানে নানা ধরনের জল্পনা-কল্পনা ও ষড়যন্ত্রের গল্প শোনা যাচ্ছে। দেশব্যাপী আলোচনা চলছে ড. ইউনুস এবং শেখ হাসিনার সম্ভাব্য সমঝোতার নিয়ে, যার মাধ্যমে ইউনুসের ক্ষমতা হাতছাড়া হতে পারে এবং তিনি দেশ ছাড়তে পারেন। এমনকি, সাংবাদিক ইলিয়াস ও পিনাকী ভট্টাচার্যের ঘুম হারাম হয়ে গেছে এই পরিস্থিতিতে।



ড. ইউনুস,  আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত একজন সমাজকর্মী এবং ব্যাংকার, দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যেমন বিএনপি, জামায়াত ও গণ অধিকার পরিষদ, তার পক্ষে কাজ করে আসছে। ১০ হাজার সদস্যের একটি জঙ্গি বাহিনী গঠন করা হয়েছে, যাদের অস্ত্র পাকিস্তান থেকে আনা হয়েছে, এই কথাও গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু ৪ মাস ক্ষমতায় থাকার পর এখন ইউনুসের বিদায়ের ঘণ্টা বাজছে।


আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশেষজ্ঞদের মতে, বর্তমানে আমেরিকা ড. ইউনুসের উপর চাপ প্রয়োগ করছে যাতে তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দেশ ছাড়েন। বিশেষত, আমেরিকা তার গায়ে কোনও কাদা মাখতে চায় না। আর ইউনুস এখন কঠিন সিদ্ধান্তের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন—নিজের ব্যবসা বাঁচাবেন, নাকি ক্ষমতা ধরে রাখবেন?



সাংবাদিক ইলিয়াস তার ফেসবুক পোস্টে প্রকাশ করেছেন, যে তিনি চাইছেন ড. ইউনুস দ্রুত ক্ষমতা ছাড়ুন, নাহলে বিএনপি, জামায়াত ও অন্যান্য গোষ্ঠী তার বিরুদ্ধে একত্রিত হয়ে তাকে সরানোর চেষ্টা করবে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, যে সরকারকে পরিচালনা করার জন্য আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত প্রশাসনের সদস্যরা যথেষ্ট নয়, এবং তাদের সাহায্য ছাড়া ক্ষমতা ধরে রাখা কঠিন হবে।




অন্যদিকে, বাংলাদেশের সেনা প্রধান ৯ ডিসেম্বর গোপনে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সাথে বৈঠক করেছেন, যা রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এই বৈঠকটি কেমন প্রভাব ফেলবে বাংলাদেশের আগামী পরিস্থিতিতে, তা এখনও স্পষ্ট নয়, তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে, শেখ হাসিনা সরকার আবারও ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারে।


২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে সমঝোতার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে, এবং নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে কে ক্ষমতায় থাকবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবারও এগিয়ে যাবে এবং আন্তর্জাতিক সহায়তায় ক্ষমতায় ফিরবেন তিনি।



বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি একদিকে যেমন অস্থির, তেমনি চরম সংকটাপন্ন। ড. ইউনুসের ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়া এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার পুনর্গঠনের সম্ভাবনা দেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারে। তবে, সময় যত এগোবে, তত স্পষ্ট হবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত।


সচিবালয়ে অগ্নিকান্ডকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা ও সংবিধান সংস্কার,ক্ষমতাকে দীর্ঘয়াহিত করা জন্য ৩১ ডিসেম্বর শহীদ মিনারে প্রোগ্রামের ঘোষণা দিয়েছে।

Post a Comment

0 Comments

Comments