রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সূত্রে আসা তথ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, শেখ হাসিনা ১৫ জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশে ফিরে আসবেন। এ বিষয়ে গতকাল এক টকশোতে ভারতের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা আলোচনা করেছেন এবং তারা একবাক্যে জানিয়েছেন যে শেখ হাসিনার ফিরে আসা শতভাগ নিশ্চিত। তাদের মতে, শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন এবং আওয়ামী লীগের লাখ লাখ নেতাকর্মী তাকে সশ্রদ্ধ সম্মানে এয়ারপোর্টে রিসিভ করবেন।
এছাড়া, আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরে পুনরায় ক্ষমতা গ্রহণে সহায়তা করছেন ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র। রাশিয়ার একজন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনার পর জানা গেছে যে, রাশিয়া সবসময় গণতন্ত্র এবং সংবিধানিক প্রক্রিয়ার পক্ষে রয়েছে। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, “শেখ হাসিনা যদি পদত্যাগ না করে, তবে তিনি এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া তার প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রদান করেছে।”
এদিকে, আমেরিকার ট্রাম্প প্রশাসনও ভারতের প্রতি আশ্বাস দিয়েছে যে, তারা যেকোনো প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকবে এবং প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শেখ হাসিনার ফিরে আসা এবং ক্ষমতায় পুনরুদ্ধার বর্তমানে একটি বাস্তবতা। তাদের মতে, ১৫ জানুয়ারির মধ্যে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এক নতুন দিগন্তে পৌঁছাবে, যা দেশের জনগণের জন্য একটি বড় চমক হিসেবে দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শেখ হাসিনার ফিরে আসা বাংলাদেশের রাজনৈতিক গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে। আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে তিনি দেশে ফিরবেন এবং তার সমর্থকরা তাকে এয়ারপোর্টে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত। রাজনৈতিক মহলে এটি একটি বড় চমক হিসেবেই দেখা হচ্ছে।
শেখ হাসিনার ফিরে আসা এবং তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ে এখন পর্যন্ত দেশের গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে নানা ধরনের আলোচনা ও আলোচনা চলছে। তবে, এটি স্পষ্ট যে বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও অস্থিতিশীল এবং তার পরিবর্তন সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সময়ের মধ্যে যে কোনো ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তন বা আন্দোলন দেশটির রাজনৈতিক ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
এখনও অবধি, শেখ হাসিনার ফিরে আসা সম্পর্কিত কোনো সরকারি ঘোষণা কিংবা নির্দিষ্ট প্রমাণ নেই। তবে, আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এর প্রতি একধরনের দৃঢ় আস্থা প্রকাশ করেছেন এবং তাদের মত অনুযায়ী, ১৫ জানুয়ারির আগেই এই পরিবর্তন সম্ভব হতে পারে। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশের জনগণ, রাজনৈতিক দল এবং বিশ্ব রাজনীতিতে বৃহত্তর পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। সুতরাং, এখন শুধু অপেক্ষা করা ছাড়া আর কিছু করার নেই, যতক্ষণ না প্রকৃত তথ্য এবং সরকারি ঘোষণা আসছে।
---
0 Comments